আজ রবিবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় মহাখালী স্বাস্থ্য ভবনে ভার্চুয়ালি টিকা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সারাদেশে এক হাজার পাঁচটি কেন্দ্রে শুরু হয়েছে এ টিকাদান কর্মসূচি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘করোনার টিকাদানের মাধ্যমে দেশে একটি মহৎ কাজের শুরু হলো আজ।’ এর আগে যারা টিকা নিয়েছেন তারা সবাই সুস্থ আছেন বলে জানান তিনি।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম বলেন এই সময়ে ৩২ লাখ মানুষকে করোনা প্রতিরোধী টিকার প্রথম ডোজ দেয়া হবে। টিকাদান কর্মসূচির প্রথম দিনে দেশের বিভিন্ন জেলার ৯৫৫টি হাসপাতালে টিকা দেওয়া হবে। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে মোট দুই হাজার ১৯৬টি দল কাজ করছে।
এই ক্যাম্পেনের আওতায় সারাদেশে ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়নে, এক হাজার ৫৪টি পৌরসভায় এবং সিটি করপোরেশন এলাকার ৪৩৩টি ওয়ার্ডে ৩২ হাজার ৭০৬ জন টিকাদানকারী এবং ৪৮ হাজার ৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবীর মাধ্যমে একযোগে কোভিড-১৯ টিকা দেয়া হয়।
গতকাল বিকেল ৪টা পর্যন্ত মোট তিন লাখ ২৮ হাজার ১৩ জন ভ্যাকসিন নিতে অনলাইনে নিবন্ধন করেছেন। অধ্যাপক ডাঃ আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম বলেন, ‘ক্যাম্পেনে টিকা নেয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন বয়স্ক, নারী ও প্রতিবন্ধীরা।