জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বঙ্গমাতা বেগম শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯১তম জন্মবার্ষিকী। এবার প্রথমবারের মতো জাতীয়ভাবে দিবসটি পালিত হচ্ছে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এ বছর বঙ্গমাতার জন্ম দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘বঙ্গমাতা সংকটে সংগ্রামে নির্ভীক সহযাত্রী’।
১৯৩০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাকনাম ছিল রেণু। বঙ্গবন্ধু তাকে এ নামেই ডাকতেন। ইতিহাসে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কেবল একজন সাবেক রাষ্ট্রনায়কের সহধর্মিণীই নন, বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের অন্যতম এক নেপথ্য অনুপ্রেরণাদাত্রী।
বঙ্গমাতা বেগম শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব স্মরণে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ, কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হবে।
রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে পদক প্রদান, নগদ অর্থ ও সেলাই মেশিন বিতরণ উদ্বোধন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকবেন। একই সাথে ঢাকা ও গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসনও অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন।